1. chalanbeel.probaho@gmail.com : News :
  2. khokanhaque.du@gmail.com : khokan :
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০২:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আমার বিশ্বাস শিক্ষার্থীরা আদালত থেকে ন্যায় বিচার পাবে – প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার প্রাণের বাংলাদেশ এভাবে রক্তাক্ত হতে পারে নাঃ শাকিব খান নোংরা রাজনীতির নামে রক্তপাত বন্ধ হোকঃ চঞ্চল চৌধুরী আমার ভাই-বোনদের ওপর কোনো সহিংসতা দেখতে চাই নাঃ মুশফিকুর রহিম চলছে সারাদেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ আরও ৬ জেলায় বিজিবি মোতায়েন ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখে যেসব ড্রাই ফ্রুটস মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের কোটার বিরুদ্ধে কটুক্তির প্রতিবাদে আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা লীগের মানব বন্ধন অনির্দিষ্টকালের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৭ জুন, ২০২৪
  • ৩১ বার পঠিত

দেশের সরকারি দপ্তর, স্বায়ত্তশাসিত বা আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন করপোরেশনে চাকরিতে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে (৯ম থেকে ১৩তম গ্রেড) মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল সংক্রান্ত পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট।

তাই হাইকোর্টের এ রায়ের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা। এ সময় চাকরিতে সব ধরনের কোটা বাতিলের দাবি জানান তারা। অন্যথায় বৃহত্তর আন্দোলনের ঘোষণাও দেন আন্দোলনকারীরা।

গতকাল বৃহস্পতিবার (৬ জুন) দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে এ আন্দোলন শুরু হয়। পরে মিছিল নিয়ে বাহাদুর শাহ পার্ক ঘুরে প্রধান ফটকের সামনে সমাবেশ করেন আন্দোলনকারীরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘চাকরিতে কোটা, মানি না, মানবো না’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।

আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরে এসে এই বৈষম্য মানা যায়। বঙ্গবন্ধু একটি বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য আজীবন কাজ করেছেন। ২০১৮ সালে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব কোটা বাতিল করেন। ২০১৮ সালের প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের অমান্য করে হাইকোর্ট এ সিদ্ধান্ত দিয়েছে।

প্রসঙ্গত, বুধবার (৫ জুন) এক রিটের চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ কোটা বহালের রায় দেন। কোটা বাতিলের পরিপত্র অবৈধ ঘোষণার ফলে এখন মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ৯ম থেকে ১৩তম গ্রেডে নিয়োগ দেওয়ায় আর কোনো বাধা থাকল না। পরিপত্রের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০২১ সালে রিট করেন চাকরিপ্রত্যাশী ও মুক্তিযোদ্ধার সন্তান অহিদুল ইসলামসহ সাতজন।

এর আগে ২০১৮ সালে কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ আন্দোলনের পর সরকারি চাকরিতে ৯ম থেকে ১৩তম গ্রেডে নিয়োগের ক্ষেত্রে ৪৫ শতাংশ কোটা তুলে দিয়ে মেধারভিত্তিতে নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। ২০১৮ সালের ৩ অক্টোবর মন্ত্রিসভায় এ প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত