1. chalanbeel.probaho@gmail.com : News :
  2. khokanhaque.du@gmail.com : khokan :
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আমার বিশ্বাস শিক্ষার্থীরা আদালত থেকে ন্যায় বিচার পাবে – প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার প্রাণের বাংলাদেশ এভাবে রক্তাক্ত হতে পারে নাঃ শাকিব খান নোংরা রাজনীতির নামে রক্তপাত বন্ধ হোকঃ চঞ্চল চৌধুরী আমার ভাই-বোনদের ওপর কোনো সহিংসতা দেখতে চাই নাঃ মুশফিকুর রহিম চলছে সারাদেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ আরও ৬ জেলায় বিজিবি মোতায়েন ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখে যেসব ড্রাই ফ্রুটস মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের কোটার বিরুদ্ধে কটুক্তির প্রতিবাদে আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা লীগের মানব বন্ধন অনির্দিষ্টকালের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা

স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, আটক ৫

বরিশাল প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১০০ বার পঠিত

পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ায় সাদিয়া আক্তার মুক্তা (২৭) নামের এক গৃহবধূকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় নিহতের স্বামী-শাশুড়িসহ পাঁচজনকে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। সাদিয়া আক্তার ভান্ডারিয়া পৌর শহরের টিএন্ডটি সড়কের মুনিম জমাদ্দারের স্ত্রী ও ভান্ডারিয়া উপজেলার শ্রীপুর গ্রামের মজিবুর রহমান মুন্সির মেয়ে। আটকরা হলেন- মুক্তার স্বামী মুনিম, শাশুড়ি ছবি, মুনিমের বন্ধু শাকিব খন্দকার, মারুফ ও সিয়াম খান সজিব।

জানা গেছে, ভান্ডারিয়া পৌর শহরের টিএন্ডটি সড়কের মামুন জোমাদ্দারের ছেলে মুনিম জোমাদ্দার বছর খানেক আগে ভান্ডারিয়া শ্রীপুর গ্রামের মজিবুর রহমান মুন্সির মেয়ে মুক্তাকে বিয়ে করেন। কয়েকদিন আগে পারিবারিক কলহের জেরে মুক্তাকে তার স্বামী মারধর করেন। এ ঘটনার পর মুক্তা বাবার বাড়ি চলে যান। শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে ডাক্তার দেখানোর কথা বলে মুনিম মুক্তাকে নিয়ে আসেন। পরে মুনিম বিকেল ৩টায় তার শাশুড়িকে ফোন করে মুক্তাকে হত্যা করার কথা জানায়।

এ ঘটনায় শুক্রবার গভীর রাতে অজ্ঞাত নম্বর থেকে মরদেহের সন্ধান জানিয়ে ভান্ডারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার ফোনে একটি কল আসে। খবর পেয়ে ভান্ডারিয়া থানা পুলিশ শনিবার ভোর পৌনে ৪টায় সেখানে যায় এবং মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।

মুক্তার স্বামী মুনিম জানান, মুক্তাকে ভান্ডারিয়ার চেচরী রামপুর সেতুর কাছে নিয়ে যায়। সেখানে আগে থেকেই মুনিমের বেশ কয়েকজন বন্ধু অপেক্ষা করছিলেন। সেখানে বন্ধুদের সহযোগীতায় হিজাব পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যার পর বেড়িবাঁধের পাশে মরদেহ ফেলে রাখে। ঘটনাটি মুনিম তার মা ছবি আক্তারকে জানালে তিনি এবং সেখান থেকে মরদেহটি এনে ভান্ডারিয়ার কানুয়া গ্রামের একটি ইটভাটার পাশে কচুরিপানার মধ্যে লুকিয়ে রাখেন।

ভান্ডারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আশিকুজ্জামান জানান, রাতে অজ্ঞাতনামা একটি ফোন থেকে হত্যার ঘটনা জানতে পেরে ফায়ার সার্ভিসের লোক নিয়ে ঘটনাস্থলে যাই। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত