1. chalanbeel.probaho@gmail.com : News :
  2. khokanhaque.du@gmail.com : khokan :
সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৫৭ পূর্বাহ্ন

আজ গুড ফ্রাইডে

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
  • ১৫৯ বার পঠিত

আজ গুড ফ্রাইডে। সারা বিশ্বের খ্রিস্টানদের কাছে বড়দিনের পাশাপাশি এদিনটিও খুব গুরুত্বপূর্ণ। যিশুখ্রিষ্টকে যেদিন ক্রুশে বিদ্ধ করা হয়, সে দিনটি ছিল শুক্রবার, সেই থেকে প্রতিবছর গুড ফ্রাইডে শ্রদ্ধার সঙ্গে পালন করে খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীরা।

তাদের কাছে বছরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এদিনটি হলি ফ্রাইডে, গ্রেট ফ্রাইডে, ব্ল্যাক ফ্রাইডে হিসেবেও পরিচিত!

গুড ফ্রাইডেতে যিশুখ্রিষ্টকে ক্রুশে বিদ্ধ করার ঘটনা আজও সারা বিশ্বের খ্রিস্টানদের কাছে শোকের। এদিনে খ্রিস্টানরা উপোস করেন। তারা যিশুর ওপর অত্যাচারের কথা স্মরণ করে শোক করেন।

এই দিন নিয়ে আছে এক রহস্য। যিশুর শিশ্য ছিলেন জুডাস। তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়, যিশুকে ফাঁসানোর জন্য। জু়ডাস আগে থেকে জানিয়ে রাখেন, তিনি যাঁকে জড়িয়ে চুমু খাবেন, সেই ব্যক্তিই যিশু। এর পরে গেৎশিমানি উদ্যানে যিশুকে দেখে এগিয়ে আসেন জুডাস। তাঁকে জড়িয়ে চুমু খেতেই যিশুকে গ্রেফতার করে রক্ষী দল।
এই বিশ্বাসঘাতকতার পুরস্কার হিসাবে ৩০টি রূপোর মুদ্রাও পেয়েছিলেন জুডাস। বলা হয়, অত্যাচারীরা নির্যাতন করার সময় যিশু বলেছিলেন, ‘হে ঈশ্বর ওদের ক্ষমা করুন, কারণ ওরা জানে না যে ওরা কী করছে।’

ক্রুশবিদ্ধ করার পর ছয় ঘন্টা চরম যন্ত্রণার মধ্যে ছিলেন যিশুখ্রিষ্ট। তাঁর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের ঠিক আগের মুহূর্তে কেঁপে ওঠে সমস্ত এলাকা। প্রবল ভূমিকম্প শুরু হয়। ভেঙে যায় সমাধি প্রস্তর, এমনকী উপাসনাগৃহের পর্দাও ছিঁড়ে যায়।

তার পরেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ। যিনি ক্রুশবিদ্ধ করার দায়িত্বে ছিলেন তিনি ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে ওঠেন। বলা হয়, তাঁর মুখ দিয়েও সেই সময় বেরিয়ে আসে একটা কথা, ‘ইনি সত্যিই ঈশ্বরপুত্র ছিলেন!’ এই হল গুড ফ্রাইডের কাহিনি।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত